এবার কোরবানির পশুর হটে ভাইরাল হওয়া অনেক পশুর মধ্যে এখন অনলাইনে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় রয়েছে ১৫ লাখ টাকার খাসি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওই খাসি ও তার ক্রেতাকে নিয়ে চলছে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা।
তবে চমকপ্রদ তথ্য হলো এক লাখ টাকা বুকিং মাইন দেয়ার পরেও শেষ পর্যন্ত ক্রেতা ওই ভাইরাল খাসিটি সংগ্রহ করেননি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত ‘সাদিক এগ্রো’ ফার্ম কর্তৃপক্ষ।
গণমাধ্যমকে তারা জানান, আলোচিত তরুণ শুধুমাত্র এক লাখ টাকা দিয়ে ছাগলটি বুক করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি পুরো টাকা পরিশোধ করে ছাগলটি খামার থেকে বাড়িতে নিয়ে যাননি।
সাদিক এগ্রো বিটল প্রজাতির ওই ছাগলটির ১৫ লাখ টাকা দাম চেয়েছিল। তবে পরে ১২ লাখ টাকায় বিক্রির চুক্তি হয়।
এ অবস্থায় ক্রেতার দেয়া আগাম টাকা ফেরত দেয়া হবে কিনা, জানতে চইলে জানানো হয়, যৌক্তিক কারণ থাকলে অবশ্যই আমরা ওর আগাম টাকা ফেরত দিবো। তা না হলে টাকা বাজেয়াপ্তের হুঁশিয়ারি দেয়া হয়।
অভিযোগ উঠেছে রাজস্ব কর্মকর্তা বাবার দুর্নীতির টাকায় এক যুবক ১৫ লাখ টাকায় খাসিটি কিনেছিলেন। এ নিয়ে ওই ছেলে ও তার বাবাকে নিয়ে ফেসবুকে চলছে বিস্তর সমালোচনা। বিভিন্ন পোস্ট ও কমেন্টে খাসির ক্রেতা যুবকের বাবার দুর্নীতি নিয়ে তদন্তের দাবি উঠেছে।