লেবানন নিয়ে কূটকৌশলে মেতেছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে তাদের সেই প্রচেষ্টা ঠেকিয়ে দিতে জোটবদ্ধ হয়েছে দুই মুসলিম রাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্র চাইছে, লেবাননে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। এভাবে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের রাজনৈতিকভাবে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে মেতেছে ওয়াশিংটন।
প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে লেবাননে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল। এতে দেশটির শীর্ষ নেতৃত্বের অনেকেই প্রাণ হারিয়েছেন। তবে যুক্তরাষ্ট্র কৌশলে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলার প্রস্তাব দিয়েছে। অবশ্য তাতে বাঁধ সেধেছে কিছু আরব দেশ। তারা বলছে, এ ধরনের পরিকল্পনা অবাস্তব, এমনিক বিপজ্জনকও।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিটের বরাতে ওই খবর প্রকাশ করেছে মিডল ইস্ট মনিটর। মার্কিন ও আরব কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, এ নিয়ে কাতার, মিসর ও সৌদি আরবের নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন।
লেবাননে নতুন একটি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রস্তাব দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি চাইছেন, তার এমন প্রস্তাবে আরব নেতারা সমর্থন করুক। দীর্ঘ সময় ধরে রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনে এটাই উকৃষ্ট সমাধান বলে মনে করছে ওয়াশিংটন। এমন প্রস্তাবে সৌদি সমর্থন করলেও পিছু হটেছে কাতার ও মিসর।