ফরিদপুর নতুন সাজে দৈনিক কালবেলা পত্রিকার দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান উদযাপন করা হয়েছে। শিক্ষিক, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) বেলা ১১টায় জেলা সদরের টেপাখোলা শান্তি নিবাস (জেলার একমাত্র বৃদ্ধা আশ্রম)-এর হলরুমে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে বৃদ্ধাশ্রমে থাকা সকলকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। অনুষ্ঠান শেষে শান্তি নিবাসের আঙিনায় বৃক্ষরোপণ করেন অতিথিরা।
অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন কালবেলার ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি তন্ময় উদ্দৌলা। এ সময় তিনি আগত সকল অতিথিদের কাছে কালবেলা পত্রিকার সাফল্য কামনা করে পত্রিকার সম্পাদক এবং প্রকাশক সন্তোষ শর্মার জন্য দোয়া চান।
অনুষ্ঠানে অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাজেন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল হালিম, জেলা বিএনপি আহ্বায়ক মোদাররেস আলী ইছা, জেলা জামায়াতের আমির মওলানা মোহাম্মদ বদরুদ্দিন, ভোক্তা অধিকারের সহকারী পরিচালক মো. সোহেল শেখ, সমাজসেবা কর্মকর্তা এবং বৃদ্ধাশ্রম এর ডেপুটি তত্ত্বাবধায়ক তাসনীম জামান, এফডিএর উপদেষ্টা মোহাম্মদ আজাহারুল ইসলাম।
জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ কে এম কিবরিয়া স্বপন, জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল ওহাব, এটিএন বাংলা ও বাংলাদেশ প্রতিদিন এবং জেলা প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সোহেল। প্রেস ক্লাবের সহসভাপতি মাহাবুব হাসেন পিয়াল, এনটিভি ও খবরের কাগজ প্রতিনিধি এবং প্রেস ক্লাবের সহসভাপতি সঞ্জীব দাস।
নয়াদিগন্ত ও বাংলাভিশন প্রতিনিধি হারুন আনসারি রুদ্র, আরটিভি প্রতিনিধি জাকির হোসেন, দেশ রুপান্তর এবং এসএ টিভি প্রতিনিধি সুজাউজ্জামান জুয়েল, আমাদের সময় ও বাংলা টিভি প্রতিনিধি সুমন ইসলাম, বৈশাখী টিভি প্রতিনিধি তামিম ইসলাম, মাই টিভি প্রতিনিধি শফিকুল ইসলাম জনি, আজকের পত্রিকা প্রতিনিধি শ্রাবণ হাসান, নাগরিক বার্তা প্রতিনিধি মানিক দাস,
জেলা যুবদল সভাপতি রাজীব হোসেন, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন, মহানগর যুবদল সভাপতি বেনজির আহমেদ তাবরিজ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল আহ্বায়ক মোজাম্মেল হোসেন মিঠু।
আমার সংবাদ সালথা প্রতিনিধি বিধান মন্ডল, মানবকণ্ঠ সালথা প্রতিনিধি শরিফুল হাসান, কালবেলা সালথা প্রতিনিধি আকাশ সাহা, কালবেলা নগরকান্দা প্রতিনিধি আরিফুজ্জামান হিমন, ডিবিসি চ্যানেলের ক্যামেরাপার্সন ইশতিয়াক, মানবকণ্ঠ সদরপুর প্রতিনিধি মিজানুর রহমান প্রমুখ।
অনুষ্ঠান শেষে শান্তি নিবাসের সবাইকে দুপুরের খাবার দেওয়া হয় এবং এক আবেগঘন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।